Pages

Thursday 7 August 2014

স্বামী সংসার নিয়ে বেশ ভালোই আছি

আমার নাম রিয়া। বয়স ৩০ এর উপরে। স্বামী সংসার নিয়ে বেশ ভালোই আছি। আমার বরের বয়স ৩৫ বছর আর আমাদের একটা ছেলে আছে । আমার বয়স ৩০ হলেও আমি দেখতে দারুণ সেক্সি ছিলাম। আমি মাঝে মাঝে আয়নায় নিজেকে দেখতাম। লক্ষ্য করতাম আমার ৩৩ সাইজের বিশাল দুধ ২৬ সাইজের পাছা আর ৩৪ সাইজের নিতম্ব আমাকে বেশ আকর্ষনীয় করে রেখেছে। আর তাই এই বয়সে এসেও আমার বর আমাকে চুদা ছাড়া এক রাতও কাটাতে পারে না।


আমি এক স্কুলে শিক্ষকতা করতাম আর আমার স্বামী ব্যবসা করত। যে কারণে মাঝে মাঝেই তাকে শহরের বাইরে থাকতে হত। আমি যেখানে ক্লাস নেই সেখানে আমার বেশ সুনাম। এটা আমি বুঝতে পারি যখন দেখি আমার ক্লাসে সব চেয়ে বেশী ছাত্র উপস্থিত থাকে। কিন্তু আমি বুঝতে পারতাম এদের মধ্যে কেউ কেউ আমার এই কামে ভরা দেহ মনে মনে পেতে চায়। এটা তাদের চোখের ভাষায় বুঝা যেত। এমনকি আমার কলিগরাও আমাকে নানা ভাবে কাছে পেতে মরিয়া। নিজের এই অবস্থা দেখে আমার বেশ গর্বই হত।
 স্বামী সংসার নিয়ে বেশ ভালোই আছি

একবার আমি স্কুলে আসার সময় বাসে উঠে আসছিলাম । ঐদিন অনেক ভিড় ছিল। আমি বেশ ঠেলাঠেলি করে বাসে উঠলাম। উঠে এক পাশে হাত দিয়ে বাসের রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে রইলাম। এরই মধ্যে অনুভব করলাম কেউ একজন আমার দুধের মধ্যে হাত দিয়ে আস্তে আস্তে টিপছে। আমি অবাক হয়ে বা দিকে তাকালাম দেখলাম একটা ২০-২২ বছরের একটা ছেলে আরেকটা লোকের সাথে কথা বলছে আর আমার দুধ টিপছে। আমি একটু বিরক্ত হলাম আবার মজাও পেলাম এই ভেবে যে যাক তাহলে এই বয়সেও আমাকে অনেকে কাম সঙ্গী হিসেবে পেতে চায়।

এর পর কোন এক কারণে আমার শ্বশুর বাড়িতে যেতে হয়েছিল আমাদের এক দাওয়াতে। আমার স্কুল খোলা ছিল তাই আমি আমার বর আর সন্তানকে আগে পাঠিয়ে দিয়ে আমি ঐ দিন রাতে রওনা দেই। কিন্তু যে বাসে যাচ্ছিলাম সেই বাস কিছু দূর যাওয়ার পরে হঠাৎ করে নষ্ট হয়ে গেলো। যে জায়গায় বাসটা থেমেছিল সেটা ছিল এক মফস্বল এলাকা আর তখন রাত প্রায় ১০ টা বাজে। এমন সময় আর কোন বাস পাওয়াও যাচ্ছিল না। আমি বেশ চিন্তায় পড়ে গেলাম।

এমন সময় আমি এক হোটেলে খাওয়ার জন্যে গিয়েছিলাম সেখানে আমার দুই জন ছাত্রের সাথে দেখা হয়ে গেলো। সব শুনে ওরা বলল ওদের সাথে মেসে যেতে। ওরা আগে আমার স্কুলেই ছিল এখন এখানে এক স্কুলে ভর্তি হয়েছে । কিন্তু মেসে তো অনেক লোকজন আর এক জন কেয়ারটেকার ছিল সে এ ব্যাপারে বাধা দিতে পারে তাই আমি যেতে চাইছিলাম না। কিন্তু ওদের জোরাজুড়িতে যেতে হল আর ওরা কেয়ারটেকারকে বুঝিয়ে বললে রাজি হয়।

ওরা মানে রাকিব আর সনেট এক রুমে থাকত। দুই বেডে। আমাকে একটা বেড দেখিয়ে দিয়ে ওরা বাইরে গেলো খাবার আনতে। আমি সারা দিনের ক্লান্তিতে বেশ দুর্বল হয়ে গিয়েছিলাম। আর সারা শরীর ঘেমে গিয়েছিল। তাই আমি আমার শাড়ি খুলে শুধু ব্লাউজ আর পেটিকোট পড়ে গামছা দিয়ে সারা শরীর ভালো করে মুছে নিলাম। খেয়াল করলাম আমার দুধের মাঝ বরাবর ঘেমে চিক চিক করছে। আমি সেখানেও মুছে নিলাম আর নিজের হাত দিয়ে দুধে একটু চাপ দিলাম। এর পর আবার শাড়ি পড়ে বিছানায় শুয়ে রইলাম।

একটু পড়ে ওরা আসলো। কিন্তু আমি কিছু খেতে চাইলাম না। শেষে কফি এনেছিল সেতাই খেয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।হালকা শীত শীত ছিল আমি একটা কাথা গায়ে জড়িয়ে নিলাম। সকালে দেহের মাঝে ঠান্ডা কিছু একটার ছোঁয়ায় আমার ঘুম ভেঙ্গে গেলো। খেয়াল করলাম আমার শরীরে কোন কাপড় নেই আর রাকিব আর সনেট আমার কামুক দেহে হাত বুলাচ্ছে। আমি তো অবাক হয়ে বললাম “ এ কি হচ্ছে শুনি। বেয়াদপ কোথাকার?’

আমার কথা শুনে ওরা একটুও বিচলিত হল না বরং একটা হাসি দিয়ে একে অপরের দিকে তাকালো। আমি বললাম ‘ আমি কিন্তু সবাইকে ডাকবো। আমার শাড়ি কই রেখেছ। “ এ কথা শুনে রাকিব বলল “ম্যাডাম ,আমরা আপনাকে অনেক আগে থেকেই ফলো করি। আপনার ক্লাস করার সময় থেকেই যখন আপনি দুই হাত উচু করে বোর্ডে লিখতেন যখন একটু নিচু হয়ে ফ্লোরে পড়ে যাওয়া মার্কারের মুখ তুলতেন তখন আমরা হা করে আপনার বিশাল বিশাল দুধ দেখতাম। আর মনে মনে আপনাকে ভেবে মাল ফেলতাম। আজকে আপনাকে কাছে পেয়ে আমরা সত্যিই আর নিজেদের ধরে রাখতে পারছি না। ম্যাডাম , আপনি কি আমাদের মনের আশা পূরণ করতে দিবেন না। ‘ রাকিব বেশ আকুতির স্বরেই এই কথা গুলা বলল ।



এই সব বলছে আর তাদের দুই জনের হাত আমার শরীরে ঘোরাফেরা করছে। এক জন আমার দুধ টিপছে আরেক জন আমার নাভিতে হাত বুলাচ্ছে। আমিও ধীরে ধীরে গরম হচ্ছি। আর আমিও মনে মনে খুশি হচ্ছি যাই হোক শেষ পর্যন্ত কেউ আমাকে এতটা নিজেদের বিছানায় চায় এটা ভেবে খুশি হচ্ছি।

এরপর  আমার কাঁথাটা এক টান দিয়ে সনেট ফেলে দিল আর আমি সম্পূর্ন নগ্ন হয়ে হয়ে উঠে বাথরুমে গিয়ে দাঁত ব্রাশ করতে লাগলাম। এ সময় ওরা দুই জন আমার দুই পাশে দাঁড়িয়ে ছিল আর আমার দুধ টিপছিল। আমার মাঝে মাঝে বেশ ভালোঊ  লাগছিল আবার অস্বস্তিও লাগছিল। ব্রাশ করা শেষ হওয়ার সাথে সাথে ওরা নিজেদের কাপড় খুলে ফেলে। আমি দেখলাম এই বয়সেই কত বড় বড় ধোন অদের হয়েছে।

ওরা শাওয়ার ছেড়ে দিল আমরা তিন জন সেই পানিতে ভিজতে লাগলাম। ওরা আমার দুধের উপরে শাওয়ারের পানি সেট করল আর আমাকে ধুয়ে দিল। এর পর দুই জন দুই পাশ থেকে আমার দুধে চুমু খেতে শুরু করল। আমি চোখ বন্ধ করে ওদের আদর উপভোগ করছিলাম কিন্তু কোন প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারছিলাম না। কেমন যেন সংশয় কাজ করছিল।

এর পর ওরা আমাকে চেংদোলা করে বিছানায় নিয়ে গেলো। বিছানায় নিয়ে গিয়ে প্রথমে রাকিব আমার ঠোঁটে চুমু খাওয়া শুরু করল। কিন্তু আমি তেমন রেস্পন্স করছিলাম না বলে ও বলে উঠলো “ ম্যাডাম প্লিজ এভাবে করে থাকবেন না। আমরা আপনাকে অনেক সুখ দিব আপনি শুধু সাপোর্ট করেন প্লিজ…  ।“ এই বলে আমার উপরের ঠোঁটে কামড় দিল এর পর  নিচের ঠোঁট ওর দুই ঠোঁটের মাঝে নিয়ে ইচ্ছেমত চুষতে লাগলো। এরই মাঝে খেয়াল করলাম সনেট নিচ দিয়ে আমার ভোদার চুলে হাতাচ্ছে। আমিও ধীরে ধীরে ওদের সাথে এক হতে লাগলাম।

এক পর্যায়ে আমি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারলাম না। সব বাধা ভুলে গেলাম। উত্তেজনায় সনেটের হাত আমার ভোদায় ছোঁয়ার সাথে সাথে পচপচ করে আমি মাল ছেড়ে দিলাম। সব মাল ওর হাতের উপরে পড়লো। আর এদিকে আমি জড়িয়ে ধরে রাকিব কে চুমুতে চুমুতে একাকার করে দিচ্ছি। এর পর আমাকে ধাক্কা দিয়ে শুইয়ে দিল রাকিব। আর এবার ও আমার ভোদার কাছে গিয়ে ওর জিভ দিয়ে আমার ক্লীট চাটতে লাগলো। আমি উত্তেজনায় আহহহ উহহ করতে লাগলাম।

এর মাঝে চোখ বন্ধ থাকা অবস্থায় আমি বুঝতে পারলাম  সনেট তার ধোন আমার হাতে দিয়েছে। আমি সামনে পেছনে করতে লাগলাম হাত দিয়ে। আর ওদিকে রাকিব আমার ভোদা খাচ্ছে। আমি উত্তেজনায় বলে ফেললাম ‘ আমাকে ছেড়ো না প্লিজ… তোমার ধোন আমার ভোদায় ঢুকিয়ে আমাকে শান্ত কর প্লিজ্জ… উউহ…… “। এ কথা শুনে রাকিব তার ধোন আমার ভোদার মাঝে ঘষতে শুরু করল। আমি আহ উহহ করতে লাগলাম। এর পর এক ধাক্কায় রাকিবের ৮ ইঞ্চি লম্বা ধোন মার ভোদায় ঢুকিয়ে দিল। আমি ব্যথায় আর আনন্দে ককিয়ে উঠলাম।

আমার ভোদায় আমার স্বামীর ধোন রেগুলার ঢুকালেও রাকিবের মোটা ধোন আমার ভোদার ঠোঁটের মাঝ দিয়ে বেশ চাপ দিয়ে ভেতরে ঢুকছিল । আর তাই আমি আরামে আহহ উহহ করছিলাম। ও আস্তে আস্তে ওর চুদার গতি বাড়াচ্ছে।আমি আহহহ উহহ…… ম্মম… ইসশ…… জোরে… আহহ… করতে লাগলাম আর এক হাত দিয়ে নিজের এক দুধ আরেক হাত দিয়ে সনেটের ধোন চেপে ধরছিলাম। সনেট এর পর ওর ধোন আমার মুখে সেট করল। আমি প্রথমে নিতে চাইনি কিন্তু ও আমার গালে ধরে চাপ দিয়ে ওর ধোন আমার মুখের ভেতরে ঢুকিয়ে দিল। ও মুখে ফাঁক করছে আর আরেক জন আমার ভোদায়। আহহ স কি অসাধারণ এক অনুভূতি। আমি সনেটের ধোন বেশ মজা করে খেতে লাগলাম। ও এক বার বের করছে আবার ঢুকাচ্ছে। মুখের লালায় ভিজে খলাত খলাত করে শব্দ হচ্ছিল।

এক পর্যায়ে খেয়াল করলাম সনেটের ধোন আমার মুখের ভেতরে কেমন কেঁপে কেঁপে উঠছে। বুঝলাম মাল ফেলে দিবে। যে কারণে আমি ধোন মুখ থেকে বের করতে চাইলাম। কিন্তু ও শক্ত করে ধরে রাখল আর সাদা সাদা মাল আমার মুখের ভেতরে ঢেলে দিল। কিছু অংশ আমি খেয়ে ফেললাম আর কিছু অংশ ঠোঁটের পাশ দিয়ে বেয়ে বেয়ে পড়লো। এটা দেখে রাকিব প্রবল উত্তেজনায় এক ঝাকিতে ওর সব মাল আমার ভোদার ভেতরে ঢেলে দিল। এর পর তিন জন এক সাথে বিছানায় শুয়ে একে অপরকে ইচ্ছেমত জড়াজড়ি করে চুমু খেতে লাগলাম আর আমার মুখে থাকা মাল ওদেরকেও খাইয়ে দিলাম।

সত্যিই এই রকম কচি ছেলেদের কাছ থেকে পাওয়া সুখ আমি আজও ভুলতে পারিনি। স্বামীর সাথে সেক্স করলেও আমি পরম আনন্দ পেতে ওদেরকে বাসায় ডাকতাম আর রতি ক্রিয়া চালাতাম

No comments:

Post a Comment

Visitors

Flag Counter