Pages

Saturday 9 August 2014

কাজের মেয়ে মিতু

আমার বয়স তখন ২২। আমাদের বাসায় দুই মাস যাবত নতুন একটা কাজের মেয়ে রাখা হয়েছে, নাম মিতু। মিতুর বাবা মা কেউ নেই, বয়স ১৯। ছোটখাটো কিছুটা শঽমলা করে হলেও উথলে পড়া যৌবন। বেশ চুপচাপ স্বভাবের মেয়ে। খুব বেশি একটা কথা বলে না। মিতুকে চুদার শখ আমার অনেক দিন থেকেই। আমি জোর জবরদস্তি করার মানুষ না তাই সময়ের অপেক্ষায় থাকি। মিতু আমাকে বেশ সমীহ করে কিন্তু মাঝে মাঝে আড় চোখে আমাকে দেখে। চোখে চোখ পড়ে গেলে চোখ নামিয়ে নেয়। বুঝতে পারি এই ভরা যৌবনে কোনো বন্ধু না থাকা এবং সারাদিন বাসায় থাকা তাকেও পীড়া দেয়। বাবা মায়ের একমাত্র ছেলে আমি এবং বাসায় একমাত্র জওয়ান তাই হয়তো আমার হাতে চুদা খেতে তার ইচ্ছে করে।
একবার বাবা মা গেলো গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে। সামনে আমার সেমিস্টার পরীক্ষা থাকার কারনে আমি গেলাম না। বাসায় আমি আর মিতু একা। আমি দুপুর বেলা আমার রুমে ইচ্ছে করেই বাথরুমের দরজা খোলা রেখে উলঙ্গ অবস্থায় গোসল করছি আর সাবান মেখে আমার আট ইঞ্চি ধনটা ধরে  ডলাডলি করছি। এমন অবস্থায় মিতু আমার বাথরুমের দিকে আসলো কাপড় কাচার সাবান নেয়ার জন্য। কিন্তু বাহিরে থেকে আমাকে গোসল করতে দেখে দরজার আড়ালে লুকিয়ে পড়ল এবং আমার ধন ডলাডলি দেখতে লাগলো। আমি ঠিকই টের পেয়েছি যে ও আমাকে দেখছে। কিন্তু তাকে বুঝতে দিলাম না। এদিকে আমার ধন ঠাটিয়ে উঠেছে। আমি আস্তে আস্তে হস্থমৈথুন করা শুরু করলাম। মিতু চোখ বড় বড় করে দেখতে লাগলো এবং সালোয়ারের ভিতরে হাত ভরে দিয়ে ভোদা মালিশ করতে লাগলো। আমি আড়চোখে সবই দেখলাম। কিছুক্ষণ করে হঠাৎ পাশে ফিরে তোয়ালে নেবার ভান করে দরজার দিকে ফিরলাম। সাথে সাথে পাশ দিয়ে উঁকি দেয়া মিতুর সাথে চোখে চোখ পড়ে গেল। মিতু আঁৎকে উঠে সালোয়ারের ভিতর থেকে হাত বের করে দৌড়ে পালাবার চেষ্টা করলো। আমি গম্ভীরভাবে ডাক দিলাম, ”মিতু এদিকে আয়, এক্ষনি।”
আমার ডাক শুনে মিতু থমকে দাঁড়ালো। মাথা নিচু করে দরজার বাহিরে থামলো। আমি বললাম, ভিতরে আয়। সে ওভাবেই দাঁড়িয়ে থাকলো। আয় বলছি! বলে গলার জোর একটু বাড়ালাম। মিতু ভয়ে ভয়ে ভিতরে ঢুকে আমার সামনে দাঁড়ালো। বললাম তুই জানিস যে তুই অপরাধ করেছিস। এটার সাজা তোকে পেতে হবে তাও জানিস, ঠিক কিনা। মিতু মুখ নিচু অবস্থাতেই মাথা নাড়ালো। আমি বললাম, এদিকে  আমার চোখে তাকা, চোখ উপরে। মিতু চোখ উপরে করে করলো। আমি বললাম জামাকাপড় খুলে নেংটা হ আগে। মিতু আবার মুখ নিচু করলো। আমি বললাম, আমি ফাজলামো করছিনা। তুই নিজে নিজে না খুললে, আমি খুলবো, সেটা ভালো হবে? এবার সে ধীরে ধীরে জামা কাপড় খুলে নেংটা হয়ে গেলো। আমি বেশ অবাক হয়ে মিতুর দুদ দেখতে লাগলাম। এই বয়সেই কি পরিমান বেড়ে উঠেছে। ওড়নার ভিতরে থাকে বলে ডাবের মত দুদের প্রায় কিছুই বুঝা যায়না। আমি বললাম তোর অনেকগুলো শাস্তি হবে। প্রথমটা হচ্ছে তুই এখন আমাকে পুরো শরীর ডলে গোসল করিয়ে দিবি, বলে আমি শাওয়ার ছেড়ে দিলাম। মিতু আমার শরীরে সাবান মাখিয়ে পিঠে, পাছায়, পায়ে ঘষতে লাগলো। এরপরে বুক, পেট ঘষে ধনের মাথায় এসে থেমে গেল। আমি বললাম কি হলো? ওটাও ডলতে হবে তবে হাত দিয়ে। মিতু কাঁপা কাঁপা হাতে ধন চেপে ধরলো। আমি বললাম, এবার ভালমত ডল। মিতু আমার লোহার ডান্ডার মত শক্ত লম্বা মোটা বাড়া দুই হাতে ডলতে লাগলো। আমার ধন মিতুর হাতের ভিতরে লাফাতে লাগলো। কিছুক্ষণ ডলা দেবার পরে বললাম, এইবার আমার ধন তোর মুখে পুরে চুষ।

কাজের মেয়ে মিতু

মিতু আমার শক্ত খাড়া ধন হাতে পেয়ে কামাতুর হয়ে উঠেছে। ওর ভোদার ভিতরটা একটু একটু করে গরম হয়ে উঠেছে। এটাইতো ওর চাওয়া ছিল। আজ তা পূর্ণ হতে যাচ্ছে। তাই এবার কিছু না বলে চুপচাপ আমার ধন মুখে নিয়ে চুষা শুরু করলো। আমি মিতুর চুল চেপে ধরে আস্তে আস্তে ধন ঢুকাতে আর বের করতে লাগলাম। চাট সোনা আরো সুন্দর করে চাট বলে বেশ করে মুখ চোদা দিতে লাগলাম। এভাবে কিছুক্ষণ করার পরে বললাম হয়েছে এবার আমার শরীরটা ভালমত মুছে দে। মিতু শরীর মুছে দেবার পর ওর হাত ধরে বিছানায় নিয়ে আসলাম। বললাম তুই যে সুন্দর করে আমার সেবা করলি তার জন্য তোর আর সব শাস্তি মাফ। আমি জানি তুই আমাকে পছন্দ করিস এবং তোর মনে গোপন বাসনা আমি যেন তোকে চুদি। তাই আজ আমি তোর আসা পূরণ করব। মিতু কিছু না বলে লজ্জা লজ্জা মুখে মুখ নিচু করে দাঁড়িয়ে রইলো। বুঝলাম মৌনতা সম্মতির লক্ষণ।
মিতুকে ধরে তার নরম নরম হালকা গোলাপী ঠোঁটে চুমু বসিয়ে দিলাম। এরপরে ওর ঠোঁট চুষতে আর মাঝে মাঝে কামড়াতে লাগলাম। নিচে একহাত নিয়ে ভোদার ক্লিট নাড়াচাড়া করতে লাগলাম। মিতু উহ্হ্ম্ম আহঃ করতে লাগলো। এরপরে ওর টসটসা দুই দুধ চটকাতে, চুষতে আর খেতে লাগলাম। আর ক্লিটে দুই আঙ্গুল লাগিয়ে জোরে জোরে উপর নিচ করতে লাগলাম। এক মিনিট পরে মিতু ভোদার রস ছেড়ে দিলো। এইবার ওকে উল্টো করে শুইয়ে ঘোড়া চড়ার মত পায়ের রানের উপরে বসে পড়লাম। ধনের আগায় একটু থু থু দিয়ে ভোদার আগায় সেট করে আস্তে আস্তে ভরে দিতে লাগলাম। আমার লোহার মত শক্ত মোটা লম্বা বাড়ার গুতো খেয়ে মিতু অল্প ব্যথায় কাকিয়ে উঠলো। আমার কাম এতে আরো বেড়ে গেল। মিতুর উপরে শুয়ে পড়ে পাছার চাপে ধন একটু একটু করে পুরোটা ভরে দিয়ে ঠাপ শুরু করলাম। মিতুর সুগঠিত নরম সেক্সি পাছার উপরে বিচি বাড়ি খেতে লাগলো আর ভোদার ভিতরে রসের মধ্যে ধনের গুতায়, পক পক পক শব্দ হতে লাগলো। মিতু উহ্হ্হ আহহঃ করতে লাগলো আর দুই হাতে বিছানা চেপে ধরলো। আমি কামে সর্বশক্তি দিয়ে ঠাপাতে ঠাপাতে ঘেমে নেয়ে উঠলাম আর এক হাত মিতুর মুখে ভরে দিয়ে নিচের পাটি দাঁত চেপে ধরলাম। মিতু জিব লাগিয়ে আমার হাত চাটতে লাগলো। আমি এই অবস্থায় আর থাকতে না পেরে ভোদার ভিতর থেকে ধন বের করে নিয়ে মিতুর দুদের উপরে বসে পড়লাম আর ধন মুখের মধ্যে পুরে দিয়ে ঠাপাতে লাগলাম। থক থক করে শব্দ হতে লাগলো। কিছুক্ষণ ঠাপানোর পর মিতু আমার ধন ভালোমত চেটে দিলো। এবার আমি মিশনারী পজিশনে এসে ধন আবার ভরে দিলাম ভোদার মধ্যে। ততক্ষণে দুজনেই ঘেমে নেয়ে উঠেছি। মিতুর ঘামে ভরা শরীর জড়িয়ে ধরে পাগলের মত ঠাপাতে লাগলাম আর কানের কাছে মুখ নিয়ে বলতে লাগলাম, আমার চুদা খাওয়ার তোর অনেক শখ তাই না। আজ দেখ চুদা কাকে বলে, তোর ভোদা চুদে চুদে ফাটিয়ে দিব আজ মাগি দেখ। মিতুর ভোদা গরম হয়ে গেল আর আমা পিঠ চেপে ধরলো। ওদিকে আমারো ধনের আগায়ও মাল এসে গেছে। আমি আমার সবল হাতে মিতুর মাথা চেপে ধরে, ঠোঁট কামড়ে ধরে ছলাৎ ছলাৎ করে মাল ঢেলে দিলাম। প্রায় একই সময়ে মিতুও ফর ফর করে ভোদার রস ছেড়ে দিলো। ঐদিন মিতুকে সারারাত ধরে আরো তিনবার চুদেছি। আর বাসা খালি থাকলে এরপর থেকে আমরা প্রায়ই চুদাচুদি করতাম।

No comments:

Post a Comment

Visitors

Flag Counter